May 1, 2014

পাসওয়ার্ড! পাসওয়ার্ড! পাসওয়ার্ড!

3214 পাসওয়ার্ড! পাসওয়ার্ড! পাসওয়ার্ড!কি ভাবে পাসওয়ার্ড দিলে হ্যাকার
আপনার ধারে-কাছে আসতে পারবেনা !
অ্যাকাউন্ট খোলার সময় অনেকেই পাসওয়ার্ড হিসেবে কি
দেওয়া যায়, তা নিয়ে মহা দুশ্চিন্তায় পরেন।
কম্পিউটার
নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন,
পাসওয়ার্ড যত দীর্ঘ হবে, ব্যবহারকারীর
মনে রাখা তত সহজ হবে এবং হ্যাকার
বা পাসওয়ার্ড-চোরদের জন্য তা অনুমান
করা কঠিন হবে।
পাসওয়ার্ড হিসেবে হয়তো কেউ বসান মোবাইল
নম্বর আবার কেউ বা বসান জন্মদিনের সংখ্যা।
কেউ ব্যবহার করেন ‘পাসওয়ার্ড’ শব্দটিকেই আবার
কেউ লেখেন ১২৩৪৫৬।.পাসওয়ার্ড দিতে হবে বলেই
যে কেবল একটি মাত্র শব্দ বা কয়েকটি সহজ
সংখ্যা বসিয়েই
দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি মিলবে ভাবছেন,
তাহলে কিন্তু ভুল করবেন। সম্ভব হলে কয়েকটি শব্দ
ব্যবহার করে একটি বাক্যাংশ
বা একটি পুরো বাক্যকেই পাসওয়ার্ড
হিসেবে ব্যবহার করুন।
সম্প্রতি প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘পিসি’
ম্যাগাজিনে প্রকাশিত
একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সহজে অনুমান
করা যায় এমন পাসওয়ার্ড ব্যবহার
করলে হ্যাকাররাও অনায়াসেই এ পাসওয়ার্ডের
নিরাপত্তা ভেঙে ফেলতে পারে। কষ্ট করে হলেও
জটিল পাসওয়ার্ড মুখস্থ
রাখতে পারলে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার
আশঙ্কা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সফোসের
নিরাপত্তা বিশ্লেষক গ্রাহাম ক্লুলেই
জানিয়েছেন, আপনার স্মরণীয় কোনো বাক্যের
সঙ্গে ছোট-বড় অক্ষর, সংখ্যা ও চিহ্ন
মিলিয়ে জটিল একটি পাসওয়ার্ড
তৈরি করতে পারেন। পাসওয়ার্ডটি মুখস্থ রাখুন।
পাসওয়ার্ড যত দীর্ঘ হবে, ততই নিরাপদ
থাকবে আপনার অ্যাকাউন্ট।
শক্ত ও জটিল পাসওয়ার্ডের গুরুত্ব অনেক বেশি।
আর্থিক লেনদেনের অ্যাকাউন্ট, সামাজিক
যোগাযোগের ওয়েবসাইটসহ অনলাইনের বিভিন্ন
অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার
করা জরুরি।
দীর্ঘ বাক্যে পাসওয়ার্ড তৈরির নিয়মকানুন
দীর্ঘ বাক্যে পাসওয়ার্ড তৈরির বিষয়টি অনেক
সহজভাবে করা সম্ভব। এটা সহজ কোনো বাক্যের
অংশবিশেষ বা পুরো বাক্যটি হতে পারে। তবে এ
ক্ষেত্রে বাক্যের পরিবর্তে আপনি সংখ্যা ব্যবহার
করতে পারেন। অক্ষরগুলো ছোট-বড়
মিলিয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করতে পারেন।
আপনাকে খেয়াল
রাখতে হবে যেভাবে পাসওয়ার্ডটি তৈরি করবেন
তা যেন সহজে মনে থাকে কিন্তু অন্য কেউ
সহজে তা অনুমান করতে না পারে।
গবেষকদের দেওয়া পাসওয়ার্ডবিষয়ক পাঁচ পরামর্শ
১. সব ওয়েবসাইটে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন
না।
২. দীর্ঘ বাক্যে জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
৩. পাসওয়ার্ড নিয়মিত হালনাগাদ করুন।
৪. কম্পিউটার, সামাজিক যোগাযোগের
ওয়েবসাইট ও আর্থিক লেনদেনের সময় পাসওয়ার্ড
দেওয়ার বিষয়ে সতর্ক থাকুন। অ্যাকাউন্ট লগআউট
ঠিকমতো হয়েছে কি না, পরীক্ষা করুন। সাইবার-
ক্যাফেতে পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় সতর্ক থাকুন।
৫. পাসওয়ার্ড মূল্যবান তথ্য প্রতিরক্ষা করে।
এটা আপনার ডিজিটাল সম্পদ। আপনার পাসওয়ার্ড
রক্ষার জন্য সচেতন থাকুন। সব ক্ষেত্রেই গুরুত্ব
দিয়ে পাসওয়ার্ড নির্বাচন করুন
এবং তা মনে সংরক্ষণ করুন। পাসওয়ার্ড
যাতে ভুলে না যান, সে জন্য পাসওয়ার্ড
টুকে রাখুন এবং তা সুরক্ষিত স্থানে সংরক্ষণ
করে রাখুন।
উৎসঃ ইন্টারনেট
আজ এই পর্যন্তই।
http://www.tunerpage.com/archives/358644

Apr 30, 2014

পেনড্রাইভের নানাবিধ সুবিধা ও ব্যবহার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ট্রিকস ও টিপস

পেনড্রাইভ একটি পোর্টেবল ইউএসবি মেমরি ডিভাইস। এটি দিয়ে খুব দ্রুত ফাইল, অডিও, ভিডিও, সফটওয়্যার এক কমপিউটার থেকে অন্য কমপিউটারে ট্রান্সফার করা যায়। এই ডিভাইসটি এতই ছোট যে যেকেউ পকেটে বা ব্যাগে করে সহজে বহন করতে পারেন এবং মূল্যবান তথ্য সবসময় পেনড্রাইভে রেখে ব্যবহার করেন।
পেনড্রাইভ বর্তমানে অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। আর এই পেনড্রাইভ দৈনন্দিন জীবনে একটি বড় অংশ হিসেবে কাজ করছে, যা আমাদেরকে ছোট পোর্টেবল হার্ডডিস্কের সুবিধা দিয়ে থাকে। যারা নিয়মিত কমপিউটার ব্যবহার করে থাকেন বা যাদের দরকারী ফাইল সবসময় প্রয়োজন হয় তাদের অনেকেই পেনড্রাইভ ব্যবহার করে থাকেন। পেনড্রাইভ দিয়ে শুধু তথ্য আদানপ্রদানই নয়, এর বাইরের অনেক কাজেও ব্যবহার করা যায়। তাই এবারের লেখায় পেনড্রাইভের নানাবিধ সুবিধা ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন

অনেককেই বিভিন্ন কাজে বাইরে ভিন্ন পরিবেশের কমপিউটারে কাজ করতে হয়। সেক্ষেত্রে ভিন্ন পরিবেশের কমপিউটারের অ্যাপ্লিকেশন বা টুলগুলো অনেক অচেনা মনে হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। বেশ কয়েক সংখ্যা আগে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। এই পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের কাজ হচ্ছে এটি এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন, যার ভেতর অনেক ধরনের টুল বিল্টেইন অবস্থায় থাকে। যেমন : এন্টিভাইরাস, ওপেন অফিস, ইনস্ট্যান্ট মেসেঞ্জার, ফায়ারফক্স, গেমস, ভিডিও-অডিও প্লেয়ারসহ বেশ কয়েক ধরনের টুল। এই টুলগুলো আপনার পেনড্রাইভে নিয়ে যেকোনো কমপিউটারে বসে পেনড্রাইভ থেকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনাকে পরিবেশ ভিন্ন হওয়ার পরও অ্যাপ্লিকেশনগুলোকে অচেনা মনে হবে না।
পেনড্রাইভ দিয়ে লগইন-লগআউট

ইউজার সিকিউরিটি বর্তমানে একটি প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে অনেকেই কমপিউটারের লগইন পাসওয়ার্ডকে সিকিউর ভাবেন না, কারণ হ্যাকারদের কাছে কমপিউটারের পাসওয়ার্ড বের করা তেমন কষ্টকর নয়। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভ দিয়ে এর সিকিউরিটি দেয়া সম্ভব। বর্তমানে অনেক ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাইভের সাথে সফটওয়্যার আসছে, যা দিয়ে লগইন-লগআউট অপশন সেট করা যায়। BlueMicro USB Flash Drive Logon এমন একটি থার্ড পার্টি সফটওয়্যার, যা আপনাকে ওপরের সুবিধাটি দিতে পারে। এই সফটওয়্যারের ব্যবহার দিয়ে আপনার পেনড্রাইভকে কমপিউটারের জন্য একটি চাবি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি কমপিউটারে লগইন করতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে আপনার নির্দিষ্ট পেনড্রাইভ ইউএসবি পোর্টে সংযোগ এবং কমপিউটারে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। পেনড্রাইভ ছাড়া কমপিউটারে লগইন করতে পারবেন না। এই পদ্ধতি যেমনি সিকিউরিটি বাড়িয়েছে, তেমনি একটি সমস্যাও রয়েছে। কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে গেলে আপনি নিজেই কমপিউটারে লগইন করতে পারবেন না।
ক্যাস বাড়াতে পেনড্রাইভ

কিছু প্লাগইন আপনার কমপিউটারের স্পিড বাড়াতে সক্ষম হবে। Windows ReadyBoost নামে একটি ফিচার রয়েছে যা উইন্ডোজ ভিসতাতে কাজ করে এবং উইন্ডোজ এক্সপির জন্য রয়েছে eBoostrer। অনেক ইউজারের কমপিউটারের র্যাসমের সাইজ কম থাকে। যার ফলে কমপিউটারের স্পিড কমে যায়। কমপিউটারের স্পিড বাড়ানোর জন্য পেনড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন। আপনার পেনড্রাইভটি ইউএসবি পোর্টে যুক্ত করুন। নরমাল কমপিউটারে উইন্ডোজের মেমরির পেজ ফাইল সি ড্রাইভে সেভ হয়ে থাকে। আপনি তা পরিবর্তন করে পেনড্রাইভের লোকেশন দেখিয়ে দিতে পারেন। এতে পেজ ফাইলের স্টোরের সাইজের পরিমাণ বাড়বে।
এনক্রিপ্টেড ডাটা

আপনার ব্যবহারের সব ফাইল, ফোল্ডারকে পেনড্রাইভে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছেন এবং ভিন্ন পরিবেশের কমপিউটারে ব্যবহার করছেন। অনেক সময় আপনার খুব পার্সোনাল ফাইল বা পাসওয়ার্ডসমূহের তথ্য পেনড্রাইভে থাকতে পারে। কিন্তু যদি কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে যায়, তাহলে আপনার পার্সোনাল তথ্যগুলো অন্যের কাছে চলে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার পার্সোনাল ডাটাগুলোকে এনক্রিপ্টেড করে রাখতে পারেন। এনক্রিপ্টেড করার জন্য TrueCrypt, Dekart Private Disk Light টুলগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এনক্রিপ্ট করার আগে এর ব্যবহারবিধি পড়ে নেবেন।
সিস্টেম অ্যাডমিনের ড্রাইভার

অনেক সিস্টেম অ্যাডমিন রয়েছে, যাদের কমপিউটারে নিয়মিত ড্রাইভার আপডেট বা ইনস্টল করতে হয়। সেক্ষেত্রে ড্রাইভারগুলোকে এক্সটারনাল হার্ডডিস্কে সেভ করে নিয়ে কাজ করে থাকেন অথবা সিডি বা ডিভিডিতে রাইট করে নিয়ে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু ড্রাইভারগুলোকে পেনড্রাইভের একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রেখে ব্যবহার করা হয় তাহলে অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে। যেমন : পেনড্রাইভ ওজনে হালকা হওয়াতে সবসময় এটি বহন করা যাবে এবং বিভিন্ন ড্রাইভের আপডেট বের হলে তা পেনড্রাইভে খুব সহজে আপডেট এবং ব্যবহার করা যাবে।
পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম

বর্তমানে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের পাশাপাশি পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম বের হয়েছে। অনেকেই আছেন, যারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পাশাপাশি লিনআক্স ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু পার্টিশনের ভয়ে লিনআক্স ব্যবহার করতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভে পোর্টেবল লিনআক্সকে নিয়ে খুব সহজে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার কমপিউটারের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলোকে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ভিন্ন পরিবেশে কমপিউটার ব্যবহার করতে গেলে কমপিউটারের ব্যবহারবিধির ওপর অনেক রেস্ট্রিকশন থাকে। সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনাকে কোনো রেস্ট্রিকশনের ভেতর থাকতে হবে না।  কোনো বন্ধুর কমপিউটার ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু তার কমপিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত, সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে আপনি কমপিউটারটি ব্যবহার করতে পারবেন এবং আপনার বন্ধুর কমপিউটারের ভাইরাসগুলোকে রিমুভ করতে পারবেন। বেশ কিছু পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে Knoppix, DamnSmall Linux, Puppy Linux, Linux Mint ইত্যাদি।
রিকোভারি এনভায়রনমেন্ট

উইন্ডোজ এক্সপি অনেকেই ব্যবহার করেন কিন্তু ভাইরাসের কারণে অনেক সময় ফাইল মিসিং হয় এবং ফাইল বা ডিএলএল মিসিংয়ের কারণে অনেক সময় কমপিউটার অন হয় না। সেক্ষেত্রে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে থাকেন। কিন্তু পেনড্রাইভ দিয়ে আপনি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। উইন্ডোজ এক্সপির রিকোভারি করার ফাইলগুলো পেনড্রাইভে নিয়ে খুব সহজে এক্সপি রিকোভারি অপশন থেকে রিকোভার করে নিতে পারেন। Bartpe এমন একটি গ্রাফিক্যাল রিকোভারি টুল।

http://www.tunerpage.com/archives/226832

জেনে নিন ল্যাপটপে চার্জ ধরে রাখার ৬টি কৌশল! 6 Tips to extend your laptop’s battery life

আপনার হাতে একগাদা কাজ। অথচ, হঠাৎ করে ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ ফুরিয়ে গেছে। কাছাকাছি কোন পাওয়ার সকেটও নেই, যেখান থেকে ল্যাপটপটি চার্জ দিয়ে নিতে পারেন। ল্যাপটপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের এ ধরনের সমস্যায় হরহামেশাই পড়তে হয়। দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কারণ, ব্যাটারির আয়ু দীর্ঘায়িত করার কিছু সহজ সমাধান রয়েছে। ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের উচিত এ বিষয়গুলোকে দৈনন্দিন অভ্যাসে পরিণত করে নেয়া। তা হলে আর অনাকাঙ্খিত বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না। নিচে সহজ ৬টি টিপস দেয়া হলো:
১. ডিসপ্লে: মোবাইলের মতো ল্যাপটপ স্ক্রিনও বেশি পাওয়ার ব্যবহার করে। সে কারণে স্ক্রিনের ব্রাইটনেস বা উজ্জ্বলতা চোখের জন্য সহনীয় মাত্রায় যতোটা কমিয়ে ব্যবহার করা যায়, ততোটাই ভালো। যদি আপনার কিবোর্ডে ব্যাকলাইট থাকে, তবে সেটিও সেটিংস থেকে বন্ধ করে দিন। এতে ব্যাটারির আয়ু দীর্ঘায়িত হবে।
২. এক্সটার্নাল ডিভাইস: ল্যাপটপের ইউএসবি পোর্টে যে কোন ধরনের এক্সটার্নাল ডিভাইস চালু থাকলে, তা আপনার ল্যাপটপ থেকে অনবরত পাওয়ার টানতে থাকবে। এক্সটার্নাল ডিভাইসটির কাজ শেষ হয়ে গেলে, সেটি ইউএসবি পোর্ট থেকে খুলে ফেলার অভ্যাসই শ্রেয়।
৩. ওভারহিটিং বা অতিরিক্ত গরম হওয়া: ল্যাপটপ বেশি গরম হলে, ভেতরের ফ্যানগুলো আরও দ্রুত ঘুরতে শুরু করে। আর তা স্বাভাবিকভাবেই বেশি ব্যাটারি খরচ করে। সে কারণে একটি ল্যাপটপ কুলার কিনে নিন। এতে আপনার ল্যাপটপটি অতিরিক্ত গরম হবে না।
৪. হাইবারনেশনে রাখুন: ল্যাপটপ স্ট্যান্ডবাই মোডে না রেখে হাইবারনেশনে রাখুন। এতে আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ হয়ে যাবে ও ব্যাটারির চার্জ অনেক বেশি সময় থাকবে। হাইবারনেশনে ল্যাপটপ বন্ধ হলেও, আপনি শেষ যেভাবে কাজগুলো সংরক্ষণ করছিলেন বা যে উইন্ডোগুলো খুলেছিলেন, ল্যাপটপটি চালু করলে ঠিক সে অবস্থাতেই সেগুলো পাবেন।
৫. উইন্ডোজের পাওয়ার প্ল্যান: ল্যাপটপে উইন্ডোজের সঙ্গে বিল্ট-ইন পাওয়ার প্ল্যান সেটিংসও পাচ্ছেন। তাই চিন্তার কিছু নেই। বিভিন্ন অপশন; যেমন- ডিসপ্লে ব্রাইটনেস বাড়ানো বা কমানো, কখন ডিসপ্লে ডিম বা অনুজ্জ্বল করতে এবং বন্ধ করতে চান, হার্ড-ড্রাইভসমূহ ও ইউএসবি পাওয়ার বন্ধ করতে চান, সেগুলো সংযোজিত রয়েছে।
৬. ব্যাটারি কেস: এ অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যাটারির সম্পূর্ণ স্ট্যাটাস দেখায়। শুধু তাই নয়। কতোটুকু ব্রাইটনেসে ব্যাটারি কতোক্ষণ চলবে সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে সেখানে। ব্যাটারির বর্তমান কন্ডিশন কেমন, তাও জানতে পারবেন। সিপিইউ ও হার্ড-ড্রাইভ অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলেও, সেটা প্রদর্শন করে ব্যাটারি কেস অ্যাপ্লিকেশন।

http://www.tunerpage.com/archives/300546

ল্যাপটপের আয়ু বাড়িয়ে নিন

বিভিন্ন সুবিধার কারণে অনেকেই এখন ডেস্কটপের পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। দক্ষতার ভিত্তিতে ল্যাপটপকে সাধারণত নেটবুক ও নোটবুক এই দুই ভাগে ভাগ করা হয়। হাল্কা কাজ বা শুধু অনলাইনে কাজ করেন তাদের জন্য নেটবুক আর ভারি কাজ বা হাই গ্রাফিক্স গেমিংয়ের জন্য নোটবুক।
ল্যাপটপ মানেই সৌখিন কম্পিউটার। তাই যত্নও দরকার নিয়মিত। কিছু টিপস মেনে চললেই ল্যাপটপের আয়ু হবে দীর্ঘ।
• ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও ২/৩ সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে হবে, তা না হলে ব্যাটারির আয়ু কমে যাবে
• ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন
• মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার করুন
• ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন
• দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন
• হার্ডডিস্ক থেকে মুভি, গান প্লে করুন। কারণ সিডি/ডিভিডি রোম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়
• এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন, সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না
• শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন
• ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন
• হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ এর মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না
• অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন
• মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner, Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram এগুলো ব্যবহার করুন এবং নিয়মমাফিক ডিফ্র্যাগমেন্ট করুন
• আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন

http://www.tunerpage.com/archives/309506

হারিয়ে যাওয়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন খুঁজে বের করুন ছবি সহ ফুল টিউটোরিয়াল

এত টাকা খরচ করে স্মার্টফোন কেনার পর কোন কারণে যদি সেটি হারিয়ে যায় বা চুরি যায় তাহলে কেমন লাগবে বলুন তো? নিশ্চয়ই ভাল লাগবে না। আর এই বিড়ম্বনা থেকে বাঁচাতে কিন্তু অ্যান্ড্রয়েডের নিজস্ব টুলস ‘অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার’ রয়েছে যেটি আপনাকে সাধের স্মার্টফোন খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। এমনকি আপনি এই টুলস ব্যবহার করে ডিভাইসের সব ব্যক্তিগত ডাটাও মুছে দিতে পারবেন। কিভাবে তা করবেন আজকে সেটিই দেখব।
প্রথমেই বলে রাখি এই সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই অ্যান্ড্রয়েড ওএস ভার্সন ২.২+ হতে হবে। আগে গুগলের বিজনেস অ্যাকাউন্ট ইউজাররা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজারের সুবিধা পেলেও গুগল আগস্ট,২০১৩ থেকে সাধারণ ইউজারদের জন্যও এই সুবিধা চালু করেছে। আপনার ডিভাইসে যদি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার না থাকে তাহলে ওএস আপডেট পাবার জন্য অপেক্ষা করুন।
প্রথমেই আপনাকে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার এনাবল করতে হবে। এরজন্য নিচের নির্দেশনা অনুযায়ী নেভিগেট করুন।
Settings -> Security ->Device Administrators -> Android Device Manager
0011 হারিয়ে যাওয়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন খুঁজে বের করুন ছবি সহ ফুল টিউটোরিয়াল 002 হারিয়ে যাওয়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন খুঁজে বের করুন ছবি সহ ফুল টিউটোরিয়াল 003 হারিয়ে যাওয়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন খুঁজে বের করুন ছবি সহ ফুল টিউটোরিয়াল

এখানে চেকবক্সে ক্লিক করার পর এই সার্ভিস চালু করার জন্য আপনার অনুমতি চাইবে। অ্যাকটিভেট বাটন ক্লিক করে বের হয়ে আসুন। ব্যস! ডিভাইসে আপনার করণীয় কাজ শেষ।
এখন ধরুন আপনার ফোন হারিয়ে গেল। আপনি তা খুঁজে পাবেন কিভাবে? এজন্য প্রথমে গুগল প্লে স্টোরে আপনার গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগইন করুন। এরপর সেটিংস আইকনে ক্লিক করে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজারে নেভিগেট করুন। নিচের ইমেজের মতো একটি পেজ দেখতে পাবেন।
005 500x220 হারিয়ে যাওয়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন খুঁজে বের করুন ছবি সহ ফুল টিউটোরিয়াল
এখানে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার আপনার ডিভাইসের সর্বশেষ কালেক্ট করা লোকেশন দেখাবে। এখানে মনে রাখতে হবে, বর্তমান লোকেশন তখনই দেখাবে যদি আপনার চুরি যাওয়া ডিভাইস ইন্টারনেটে কানেক্টেড থাকে। আর তা না হলে এটি লাস্ট ডাটা যখন সংগ্রহ করেছিল সেই লোকেশন বা পুরোনো লোকেশন দেখাবে।
এখন ধরুন আপনার ডিভাইসটি দিয়ে কেউ ইন্টারনেটে সংযুক্ত আছে। আপনি তখনই এর লোকেশন দেখার পাশাপাশি তিন ধরণের কাজ করতে পারবেন। প্রথমত আপনি রিং অপশনটির মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকেই আপনার ডিভাইসের রিং ৫ মিনিটের জন্য সর্বোচ্চ ভলিউমে চালু করে দিতে পারবেন। ডিভাইস যদি সাইলেন্ট মোডে থাকে তাহলেও কিন্তু সেটিংস পরিবর্তিত হয়ে রিং চালু হয়ে যাবে। এখন প্রশ্ন হলো এটি কিভাবে আপনার কাজে লাগতে পারে? ডিভাইস চুরি গেলে এটির তেমন কোন গুরুত্ব না থাকলেও অনেক সময়েই আপনার সাইলেন্ট মোড সেট করার পর স্মার্টফোন বাসা বা অফিসেই হারিয়ে ফেলি। সেক্ষেত্রে এই অপশনটি আপনার ডিভাইস খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।
006 500x325 হারিয়ে যাওয়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন খুঁজে বের করুন ছবি সহ ফুল টিউটোরিয়াল
দ্বিতীয় অপশন বা লকের সাহায্য আপনি ডিভাইস লক করে ফেলতে পারবেন এবং এর পাসওয়ার্ডও চেঞ্জ করে ফেলতে পারবেন যেন চোর তা ব্যবহার না করতে পারে। আর তৃতীয় অপশনটির মাধ্যমে আপনি আপনার স্মার্টফোনের সকল ব্যক্তিগত ডাটা মুছে ফেলতে পারবেন।
004 500x200 হারিয়ে যাওয়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন খুঁজে বের করুন ছবি সহ ফুল টিউটোরিয়াল
এখন মনে হতে পারে যে ডিভাইস যদি ইন্টারনেট কানেক্টেড না হয় তাহলে তো আপনি ডিভাইস এভাবে রিমোটলি অ্যাকসেস করতে পারবেন না বা লোকেশনও জানতে পারবেন না। কিন্তু মনে রাখতে হবে যে যারা স্মার্টফোন ইউজার তারা অধিকাংশই কিন্তু ডিভাইসে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে অভ্যস্ত। কারণ এটলিস্ট অ্যাপস ডাউনলোডের জন্যও ইন্টারনেটের দরকার হয়। আপনার ভাগ্য যদি খুবই খারাপ না হয় তাহলে এই অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার দিয়ে কিন্তু আপনি বেশ সহজেই হারানো ডিভাইস খুঁজে পেতে পারেন। আর অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার দিয়ে ডিভাইস লক করতে বা ডাটা মুছে ফেলতে যে ডিভাইস ওই সময়ে ইন্টারনেট কানেক্টেড থাকতেই হবে এমন কিন্তু না। আপনি যেকোন সময়ে লক বা ডাটা মুছে ফেলার কমান্ড দিয়ে দিলে পরে যখনই ওই ডিভাইস ইন্টারনেট কানেক্টেড হবে তখনই কিন্তু ডিভাইসটি লকড হয়ে যাবে বা এর ডাটা মুছে যাবে। তাই অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার অপশনটি চালু করে রাখতে ভুলবেন না কিন্তু!

http://www.tunerpage.com/archives/375800

কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর জন্য কিছু কাজ করতে পারেন নিয়মিত

326 কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর জন্য কিছু কাজ করতে পারেন নিয়মিত
১> GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন।
২> GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
৩> GO “ RUN “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
৪> GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনার কম্পিটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী।
[সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য এগুলোর কোন সাইড এফক্টনাই । শুধু অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলা]
আজ এই পর্যন্তই।

http://www.tunerpage.com/archives/358651

আপনার কম্পিউটারটি কি সুস্থ আছে!!! আসুন যাচাই বাছাই করে ঠিক ঠাক করি

আপনার অতি প্রিয় ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ কম্পিউটারটিতেও অতিরিক্ত ধুলা জমে সেটি বিকল হয়ে যেতে পারে। আমরা যদি প্রতি এক মাস (অন্ততঃ ৩ মাস) অন্তর অন্তর আমাদের কম্পিউটার টিকে সম্পূর্ণ পার্টসগুলো খুলে পরিস্কার করি তাহলে কম্পিউটারটি কাঙ্খিত সময়ের থেকে অনেক বেশি দিন টিকবে। overheating এবং ধুলো দ্বারা ঘটিত glitches প্রতিরোধ করারা জন্য নিয়মিত কম্পিউটার পরিষ্কার করা বাঞ্ছনীয়।
cpu 102907 আপনার কম্পিউটারটি কি সুস্থ আছে!!! আসুন যাচাই বাছাই করে ঠিক ঠাক করি
ধুলো আপনার Hit sinks এবং cooling system কে বন্ধ করে কম্পিউটারকে অকেজ করে দিতে পারে। আপনার ৩০ মিনিট কম্পিউটারটিকে এসকল সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। আসুন দেখে নেই কিভাবে করবেন এই পরিস্কারের কাজঃ
১.আপনার মাউস,কীবোর্ড এগুলোকে নরম কাপড় দিয়ে মুছে পরিস্কার করুন। পাশাপাশি মাউসের লেসার পয়েন্ট এর জায়গাটি এবং কীবোর্ড এর কীগুলোর ফাকে ফাকে কটন বার দিয়ে পরিস্কার করুন।
২.এরপর মনিটর সাউন্ড সিস্টেম, ইউপিএস,মালটিপ্লাগ, CPU এর বহিরাবরণগুলি কাপড় দিয়ে মুছে পরিস্কার করে ফেলুন।
৩.মনিটর এর স্ক্রীনটি নরম পাতলা কাপড় পানিতে অল্প ভিজিয়ে মুছে ফেলুন।
Computer Monitor আপনার কম্পিউটারটি কি সুস্থ আছে!!! আসুন যাচাই বাছাই করে ঠিক ঠাক করি
৪.সকল প্রকার তার কাপড় দিয়ে মুছুন।
৫.এরপর CPU থেকে সমস্ত সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে সেটাকে টেবিল থেকে বের করে খালি জায়গায় রাখুন।
৬.CPU এর পাশের একটি আবরণ খুলুন। কি নিচের চিত্রের মত ধুলো জমেছেতো? চিন্তা করবেন না। যেভাবে বলছি সেভাবে পরিস্কার করুন। আর এরপর থেকে নিয়মিত পরিস্কার করলে এত ধুলো জমার সুযোগই পাবেনা।
image আপনার কম্পিউটারটি কি সুস্থ আছে!!! আসুন যাচাই বাছাই করে ঠিক ঠাক করি
৭.আপনি যদি কম্পিউটার এর প্রতিটি পার্টস সম্পর্কে জানেন। যে কোনটা কোথায় লাগাতে হয়। তাহলে প্রত্যেকটি অংশ (প্রসেসর,র‍্যাম,গ্রাফিক্স কার্ড,ল্যান কার্ড,মাদারবোর্ড,হার্ডডিস্ক,ডিভিডি-রাইটার) একটার পর একটা সাবধানে খুলে কাপড় দিয়ে পরিস্কার করুন।
cpu 3 open case আপনার কম্পিউটারটি কি সুস্থ আছে!!! আসুন যাচাই বাছাই করে ঠিক ঠাক করি
৮.আপনি যদি খুলতে না পারেন, তবে খোলার দরকার নেই। একটি কাপড় নিয়ে প্রত্যেকটি অংশের (প্রসেসর,র‍্যাম,গ্রাফিক্স কার্ড,ল্যান কার্ড,মাদারবোর্ড,হার্ডডিস্ক,ডিভিডি-রাইটার) দৃশ্যমান ধূলগুলো পরিস্কার করুন। এরপর দেখবেন বেশ খানিকটা ধুলো অবশিষ্ট আছে। চিন্তা নেই! নাক মুখ ঢেকে জোরে ফু দিন, দেখবেন ধুলো উড়তে শুরু করেছে। এভাবে কয়েকবার করুন। কুলিং
ফ্যানগুলোর ক্ষেত্রেও একি কাজ করুন।
cpu আপনার কম্পিউটারটি কি সুস্থ আছে!!! আসুন যাচাই বাছাই করে ঠিক ঠাক করি
৯.তবে যেসব জায়গায় কাপড় দিয়ে পরিস্কার করতে পারছেন না, সেসব জায়গায় কটন বার ব্যাবহার করে পরিস্কার করুন। বিশেষ করে প্রসেসর এর উপরের অংশটি। হয়ে গেল পরিস্কারের কাজ। এবার সবকিছু পুনঃ সংযোগ দেবার পালা।
১০.তবে CPU এর আবরণ লাগানোর পূর্বে মনিটরের সাথে সংযোগ দিয়ে দেখে নিন।যদি চলে তবে সবকিছু আগের মত লাগিয়ে দিন। আর যদি না চলে তবে প্রত্যেকটি কেবল কানেকশন চেক করুন। র‍্যাম চেক করুন। আশা করি সমাধান পেয়ে যাবেন। এরপর কেসিং লাগিয়ে টেবিল এ বসিয়ে দিন।
এই পোস্টটি যদি সংগ্রহে রাখতে চান তবে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।




http://www.tunerpage.com/archives/369082

পাগলা ড্রাইভার

শফিক সাহেব একজন কোটিপতি। দামি গাড়ি তাঁর। একদিন ট্রাফিক সিগন্যালে তাঁর গাড়ির পাশে এসে দাঁড়াল লক্কড়ঝক্কড় মার্কা একটা গাড়ি। পাশের গাড়ির ড্রাইভার জানালা দিয়ে মাথা বের করে বলল, ‘তোমার গাড়িতে কি টেলিফোন আছে?’ শফিক সাহেব বললেন, ‘নিশ্চয়ই’। ড্রাইভার: হু। আমার গাড়িতেও আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়িতে কি ফ্যাক্স মেশিন আছে। শফিক: আছে। ড্রাইভার: আমার গাড়িতেও আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়ির পেছনে কি বিছানা আছে, আয়েস করে ঘুমানোর মতো? শফিক: না তো! ড্রাইভার: আমার গাড়িতে আছে। শফিক সাহেবের আঁতে ঘা লাগল। একটা লক্কড়ঝক্কড় গাড়িতে বিছানা আছে, আর তাঁর গাড়িতে নেই! এ হতে পারে না। দোকানে গিয়ে তিনি তাঁর গাড়ির পেছনে একটা সুন্দর দামি বিছানা বসিয়ে নিলেন। এবার এক হাত দেখে নেওয়া যাবে সেই পাগলা ড্রাইভারকে। একদিন শফিক দেখলেন, রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে সেই গাড়িটা। গাড়ির ভেতরে কিছু দেখা যাচ্ছে না। শফিক জানালায় টোকা দিলেন। সাড়া নেই। বেশ কয়েকবার টোকা দেওয়ার পর জানালা খুললেন সেই ড্রাইভার। লোকটার গায়ে একটা তোয়ালে জড়ানো। বিরক্ত ভঙ্গিতে বললেন, ‘কী চাই?’ শফিক: দেখো, আমার গাড়িতে কি সুন্দর শোয়ার ব্যবস্থা করেছি। ড্রাইভার: ধুত! তোমার এই ফালতু কথা শোনার জন্য আমাকে গোসলখানা থেকে বের হতে হলো!